প্যাকেজ

আমাদের প্যাকেজগুলো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়, যা আপনার প্রয়োজন ও বাজেটের সঙ্গে মানানসই।

বিঃদ্রঃ খাবার যুক্ত করতে চাইলে আনুমানিক, অতিরিক্ত ১০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে ।
অন্তর্ভুক্ত

  • ওমরাহ ভিসা ফি
  • রিটার্ন এয়ার টিকিট (ট্রানজিট)
  • মক্কায় ০৮ রাত হোটেলে থাকার ব্যবস্থা
  • মদিনায় ০৫ রাত হোটেলে থাকার ব্যবস্থা
  • পরিবহন সুবিধাঃ মদিনা বিমানবন্দর- মদিনা হোটেল- মক্কা হোটেল- জেদ্দা বিমানবন্দর
  • হোটেলের নিয়ম অনুযায়ী রুম সার্ভিস
  • জিয়ারাহ/ মদীনায় দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ
  • জিয়ারাহ/ মক্কায় দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ
  • ওমরাহ পালনের সময় বাঙালি মোয়াল্লেম
  • তায়েফ ও আল সাফা মাউনটেইন পার্ক ভ্রমণ
  • জেদ্দা আল রহমাহ ফ্লোটিং মসজিদ ও সমুদ্রপার ভ্রমণ
অন্তর্ভুক্ত নয়

    • যে কোন ধরনের ব্যক্তিগত খরচ বা অন্যান্য যা উপরে উল্লেখ করা হয়নি৷
    • এই প্যাকেজের সাথে খাবার অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি৷ তবে হোটেল বা রেস্তোরাঁয় পাওয়া যায় প্রতিদিন আনুমানিক ২৫ সৌদি রিয়াল ।

বর্ণনা


 হোটেলের বিবরণঃ

  • মক্কাঃ জেদ্দা আল খালীল বা অণুরূপ 
  • মদীনাঃ দার লূজুন হোটেল বা অনুরূপ 

খাবার ম্যানুঃ 

  • সকালের নাস্তাঃ পরাটা/রুটি, ডাল/সবজি, সেদ্ধ ডিম।
  • দুপুরের  খাবারঃ মুরগি/ মাছ/মাংস, সবজি/ভর্তা/শাক, ডাল, সাধারন ভাত।
  • রাতের খাবারঃ মুরগি/ মাছ/মাংস, সবজি/ভর্তা/শাক, ডাল, সাধারন ভাত।

যানবাহনের অবস্থাঃ

  • জেদ্দা/ মক্কা / মদীনা এবং জিয়ারার জন্য সমস্ত পরিবহন বাস বা ভ্যানের মাধ্যমে প্রদান করা হবে৷ উল্লেখ্য যে, প্রতি ব্যক্তির জন্য সর্বোচ্চ ২টি লাগেজের অনুমতি রয়েছে। তবে ব্যক্তিগত পরিবহন বা ব্যক্তিগত জিয়ারতের জন্য গাড়ির আকার হবে অতিথি সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে।
  • যানবাহনের অপেক্ষার সময়কালঃ ব্যক্তিগত পরিবহনের জন্য হজ টার্মিনালে ৬০ মিনিট এবং হোটেলে ১৫ মিনিট।
  • সকল অতিথিকে অবশ্যই ভাউচারে উল্লেখিত সময় বজায় রাখতে হবে। গাড়ি কখনই কারো জন্য অপেক্ষা করবে না৷

বিঃদ্রঃ খাবার যুক্ত করতে চাইলে আনুমানিক, অতিরিক্ত ১০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে ।

ভ্রমণসূচি


ঢাকা থেকে জেদ্দার উদ্দেশ্যে যাত্রা। জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে মক্কা হোটেলে স্থানাস্তর। হোটেলে চেক ইন এবং একই দিনে ওমরাহ পালন।

 

আপনার নিয়মিত ইবাদতের দিন। 

  • হেরা গুহা (জাবাল আল-নূর) - নবী মুহাম্মদ (সা.) ফেরেশতা জিব্রাইলের মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছ থেকে তাঁর ওহী পেয়েছিলেন
  • থাওরের গুহা (জাবাল-ই-সুর) - যেখানে নবী এবং আবু বকর আল-সিদ্দিক কুরাইশদের কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য আশ্রয় নিয়েছিলেন।
  • মিনা - এটিকে তাঁবুর শহর বলা হয় কারণ এতে ১০০,০০০ এরও বেশি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত তাঁবু রয়েছে যাতে হজে অংশ নিতে আসা হজযাত্রীদের অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।
  • মসজিদ আল-খাইফ (নবীদের মসজিদ) - বলা হয় যে, অসংখ্য নবী এই মসজিদে নামাজ পড়েছেন।
  • জামারাত - হজের তীর্থযাত্রীদের জন্য এটি একটি অপরিহার্য স্থান যা তিনটি পাথরের স্তম্ভ নিয়ে গঠিত যা হযরত ইব্রাহীম (আ.)-এর অনুকরণে একটি বাধ্যতামূলক হজের আচার হিসাবে নিক্ষেপ করা হয়।
  • মাউন্ট আরাফাত (জাবাল-আর-রাহমাহ) - এটি সেই স্থান যেখানে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) দাঁড়িয়ে শেষ খুতবা দিয়েছিলেন।
  • মুজদালিফা - এটি ছিল সেই স্থান যেখানে হযরত আদম (আ.) মাগরিব ও এশার নামাজ একসাথে আদায় করেন এবং এটি হজের একটি অপরিহার্য অংশ।
  • জান্নাতুল মুআল্লা - যেখানে নবী (সা.)-এর অনেক পূর্বপুরুষকে সমাহিত করা হয়েছে, বিশেষ করে তাঁর মা (আমিনা), দাদা (আব্দুল মুত্তালিব) এবং প্রথম স্ত্রী (খাদিজা)।
  • মসজিদ জ্বিন - যেখানে এক রাতে জিনদের একটি দল মুহাম্মাদ (সাঃ) এর কুরআনের একটি অংশের তেলাওয়াত শোনার জন্য জড়ো হয়েছিল৷

আপনার নিয়মিত ইবাদতের দিন।

তায়েফের দর্শনীয় স্থান এবং আল শাফা পাহাড় ভ্রমণ। 

আপনার নিয়মিত ইবাদতের দিন।

জেদ্দার আল রহমাহ ফ্লোটিং মসজিদ ও সমুদ্রপার ভ্রমণ।    

মক্কা হোটেল থেকে চেক আউট এবং মদিনায় স্থানান্তর চেক-ইন হোটেল । আপনার নিয়মিত ইবাদতের দিন।

  • মসজিদ-ই-কুবা - মুসলমানদের দ্বারা নির্মিত প্রথম মসজিদ
  • মসজিদ-ই-কিবলাতিন - যেখানে মুহাম্মদ (সা.) কেবলা পরিবর্তনের নির্দেশ পেয়েছিলেন
  • মসজিদ-ই-জুমা - যেখানে মুহাম্মদ (সাঃ) প্রথম জুমার নামাজ আদায় করেছিলেন।
  • হামজা (রাঃ) এবং উহুদের শহীদদের কবর- শহীদ কবরস্থানে হামজা বিন আব্দুল মুত্তালিব সহ 70 জন সাহাবীর কবর রয়েছে যারা উহুদের যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন।
  • মসজিদ ই জুমা - যেখানে আমাদের মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) জুমা মুবারকের প্রথম খুৎবা দেন।
  • পরিখা যুদ্ধের স্থান (খন্দক) - আমাদের নবী মুহাম্মদ (সাঃ) একটি পরিখার নির্দেশ দিয়েছিলেন যেটা সালমান ফারসী (রাঃ) এর পরামর্শ নিয়ে খনন করা হয়। এই পরিখাগুলো মুসলমানদের শত্রু বাহিনীকে পরাজিত করার সুবিধা দিয়েছিল এবং কম হতাহতের শিকার হয়েছিলো।

আপনার নিয়মিত নামাজ এবং ইবাদাতের দিন। ফজর বা আসরের পর বাকী আল গারকাদে যান এবং রিয়াজুল জান্নাহ পরিদর্শন করতে পারেন (নুসুক আ্যাপের সাথে একটি আ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে হবে)।

মদিনা হোটেল থেকে চেক আউট এবং ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা। ঢাকায় পৌঁছে পরিষেবার সমাপ্তি। 

গ্যালারি


কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
0.0 (0 reviews)

Clients Reviews

উমরাহ্‌ বুকিং

শুরু তারিখ:
February 28, 2025
শেষ তারিখ:
March 18, 2025

No More Accepting Book
30
Total Seats
4
Booked
26
Available
যোগাযোগ করুন